এ অবস্থায় জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভনের নির্দেশে আজ সকাল থেকে হাসপাতালে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ শুরু করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। তারা এন্টিজেন পরীক্ষা করতে আসা মানুষের সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে কাজ করে।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি দেখে জেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজের নির্দেশনা দেওয়া হয়। এরই অংশ হিসেবে সকাল থেকে জেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে স্বেচ্ছায় কাজ শুরু করে। ছাত্রলীগের এই কার্যক্রমের ধারা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ছাত্রলীগ ভূমিকা রেখেছে কিনা আমার জানা নেই। তবে তারা ভূমিকা রাখলে এখনই মন্তব্য করার সময় আসেনি। আমরা খবর পাচ্ছি এন্টিজেন্ট টেস্ট করার নামে কে বা কারা সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়া আমার হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণ লোক আছে। পরীক্ষার জন্যে লোকবল বৃদ্ধি করা হয়েছে। অনুমতি ছাড়া বাড়তি লোকের ভূমিকা রাখার এই মুহূর্তে দরকার নেই। এখানে যথেষ্ট লোকবল আছে।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য আসিফুল ইসলাম অন্তু, রনি আহম্মেদ, পৌর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আকিব সরকার, ছাত্রলীগ নেতা ওবায়দুর রহমান বাবু ও তানভীর আহম্মেদ ইমন প্রমুখ।