
নিউজ পয়েন্ট সিলেট
সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১
নিউজ পয়েন্ট ডেস্কঃ বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাকালুকি হাওরে ৪ একর জমিতে হলুদ ও লাল তরমুজ চাষ করে অত্র অঞ্চলে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন কয়েকজন কৃষি উদ্যোক্তা।
হলুদ রঙের এই তরমুজে রঙিন হয়ে উঠেছে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ঘিলাছড়া ইউনিয়নের ওয়াচ টাওয়ার সংলগ্ন হাকালুকি হাওর। হাওরে মৎস্য আহরণ ও ধান উৎপাদনে বিখ্যাত হলেও এই প্রথম সুস্বাদু এই তরমুজ চাষ করে লাভবান হয়েছেন হাকালুকি এগ্রো প্রজেক্টের নেতৃবৃন্দ।
হাকালুকি এগ্রো প্রজেক্টের পরিচালক মোঃ রুকুনুজ্জামান চৌধুরী ও কৃষি উদ্যোক্তা আব্দুল মান্নান বলেন আমরা প্রথমবারের মতো হলুদ তরমুজ, লাল তরমুজ, মটরশুটি, কালোজিরা, ডাল, সরিষা চাষ করি। তার মধ্যে হলুদ তরমুজের বাম্পার ফলন হয়। হলুদ তরমুজটি খেতে খুবই সুস্বাদু ও লাভজনক হওয়ায় আগামীতে এ ফসলের চাষে অনেক কৃষক অনুপ্রাণিত হয়েছেন। সুস্বাদু হলুদ তরমুজ খাওয়া ও ক্রয়ের জন্য হাকালুকি হাওরে প্রতিদিন ভিড় করছেন হাজারও দর্শনার্থীরা।
অদ্য ১২ এপ্রিল ২০২১ইং, সোমবার সকাল ৮:০০ ঘটিকায় হাকালুকি এগ্রো প্রজেক্ট পরিদর্শন করেন সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক যুব সংগঠক ও সমাজকর্মী শাহীন আহমদ, ট্যুর গাইড এসোসিয়েশন অব গ্রেটার সিলেটের সভাপতি রুবাইয়াত মোঃ ফখরুল হাসান, রোটারী ক্লাব অব সিলেট সুপ্রিম এর সেক্রেটারি রোটাঃ মোহাম্মদ এনামুল কবির, সিলেট ট্যুরিস্ট ক্লাবের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ্ মোঃ তাজুল ইসলাম, ইচ্ছাপূরণ সামাজিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি জান্নাতুল রেশমা।
হাকালুকি এগ্রো প্রজেক্টের পরিচালক মোঃ রুকুনুজ্জামান চৌধুরী ও কৃষি উদ্যোক্তা আব্দুল মান্নান সাহেবের পক্ষ থেকে সবাইকে হলুদ ও লাল তরমুজ আপ্যায়ন করানো হয়।