আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাও এসেছিল, তখন একই লক্ষ্য সামনে রেখে অর্জিত হয়েছিল। কিন্তু পাকিস্তানের দোসররা সেই স্বাধীনতা মেনে নিতে পারেনি। ১৯৭৫-এর পর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার আদর্শ ভূলুণ্ঠিত করে দেয়। তারপর এরশাদও হাঁটেন একই পথে। ২০০১ সালে নীলনকশার নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসে। তারা আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল।
শাহ এস এম কিবরিয়া, আহসানউল্লা মাস্টারসহ অসংখ্য নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়। কিন্তু আওয়ামী লীগকে অত সহজে শেষ করা যায় না। আওয়ামী লীগের প্রাণ লাখ লাখ কর্মী। তারাই দলকে উজ্জীবিত রেখে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে জানান তিনি।
একই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, দলেরই সুবিধাবাদীরা শেখ হাসিনাকে যারা মাইনাস করতে চেয়েছিল, এখন আবার তারাই পদ দখল করে বসে আছে।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ওয়ান ইলেভেনের তথাকথিত সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৫০ জন শীর্ষ দুর্নীতিবাজের যে তালিকা করা হয় সেখানে আমার নাম, মির্জা আজম, জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতার নাম ছিল। তাদের ক্ষমতা গ্রহণের ঠিক আগেই যারা ক্ষমতায় ছিল সেই বিএনপির মাত্র কয়েকজন ছিল সে তালিকায়।