
নিউজ পয়েন্ট সিলেট
বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০
মৌলভীবাজার প্রতিবেদক:: আসছে ডিসেম্বরের আগেই ঘোষণা হতে পারে মৌলভীবাজার পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল। এ নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের প্রার্থী হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা সাইফুর রহমান বাবুল।
তিনি জানান, জনসেবার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করাকে আমি নিজের দ্বায়িত্ব বলে আমি মনে করি, আগামীর দিনগুলিতে আমি এভাবেই মানুষের সেবা করে যাবো, এটাই আমার লক্ষ্য। আমি মনে করছি যে মৌলভীবাজার পৌরসভার নাগরিকরা সঠিকভাবে তাদের নাগরিক সুবিধা পাচ্ছে না। তাই আমি আসন্ন পৌর নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেতে চাই। আশা করি নেত্রী জনগণের স্বার্থে আমাকেই মনোনয়ন দিবেন। তেমনিভাবে ২০১১ সালে দিয়েছিলেন।
মৌলভীবাজারের তৃনমূল নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের সুখে-দুঃখে ও তাদের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামীলীগের ত্যাগী নেতা ও দলের জেলা সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান বাবুল।
জেলার সাধারণ মানুষের মধ্যে রয়েছে যার পরিচ্ছন্ন ও ক্লিন ইমেজ। ৮০’র দশকে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রীয় হওয়ার মধ্যেদিয়ে এ রাজনীতিকের রাজনীতিতে প্রবেশ। এই সময়ে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবেও দ্বায়িত্ব পালন করেন তিনি । পরবর্তিতে ১৯৯০ সালের দিকে জেলা যুবলীগের অর্থ সম্পাদক, ১৯৯৭ সালে জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও সর্বশেষ বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবেও নিষ্ঠার সাথে দ্বায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন পরিচ্ছন্ন এ রাজনীতিক।
দেশপ্রেম ও জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন আদর্শের সৈনিক হিসেবে সাইফুর রহমান বাবুলের রয়েছে জেলার সব অঙ্গনেই আলাদা পরিচিতি। প্রয়াত সমাজকল্যাণমন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মৌলভীবাজার ৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, জেলার মাটি ও মানুষের নেতা মরহুম সৈয়দ মহসীন আলীর অত্যান্ত ঘনিষ্টজন হিসেবে পরিচিত এ নেতা দীর্ঘদিন যাবত প্রয়াত মন্ত্রীর পাশে থেকে তার আদর্শ অনুসরণের মধ্যেদিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে মানুষের সেবা করতে হয়।
২০১১ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত মৌলভীবাজার পৌরসভা নির্বাচনে দলের হয়ে মেয়র পদে প্রার্থী হিসেবে সাধারণ মানুষ ও তৃনমূলে আলোচনায় আসেন সাইফুর রহমান বাবুল। প্রতিদন্ধিতাপূর্ণ এ নির্বাচনে দলের বিদ্রোহী প্রার্থী থাকার কারনে সাইফুর রহমান বাবুল অল্প ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন।