অনুমোদন পাওয়াদের তালিকায় জনপ্রিয়তায় মোদির পরেই অবস্থান করছেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট লোপেজ ওব্রাডর। তার স্কোর- ৬৪ শতাংশ। ইতালির প্রেসিডেন্ট মারিও দ্রাঘি আছেন তৃতীয় অবস্থানে ৬৩ শতাংশ ভোট পেয়ে। এরপর ৫২ শতাংশ ভোট পেয়ে আছেন মার্কেল, ৪৮ শতাংশে বাইডেন। তালিকায় এরপরেই আছেন যথাক্রমে অস্ট্রেলিয়ার স্কট মরিসন, কানাডার জাস্টিন ট্রুডো, ব্রাজিলের জাইর বলসেনারো, দক্ষিণ কোরিয়ার মুন যে ইন, স্পেনের পেদ্রো সানচেজ।
তালিকায় তলানির দিকে আছেন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, এবং জাপানের ইয়োহিশিদে সুগা।
আল-জাজিরা জানায়, টোকিওতে শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের তিনি জানান, নির্বাচনের দৌড়ে অংশ নেওয়া এবং করোনা ভাইরাসরোধী পদক্ষেপ নেওয়ার প্রচুর জীবনীশক্তি প্রয়োজন।
এদিকে জনপ্রিয়তার ধস নামায় জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগা আসন্ন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। ৭২ বছর বয়সী সুগা গত বছরের সেপ্টেম্বরে শিনজো অ্যাবের পর ক্ষমতায় আসেন। শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে সরে যান অ্যাবে। এদিকে বর্তমানে জাপান যখন করোনাভাইরাসের নতুন একটি ঢেউয়ে বিপর্যস্ত তখন ইয়োশিহিদে সুগার জনপ্রিয়তা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছে।
দলটির মহাসচিব তোশিহিরো নিকাই জানান, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির কার্যনির্বাহী বৈঠকে সুগা করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইকে গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়ার কথা বলেন। সেই সঙ্গে এদিন তিনি যে আর নির্বাচনে দাঁড়াবেন না সেটিও জানান।
তিনি বলেন, সত্যি বলতে আমি অবাক হয়েছি। এটা আক্ষেপের। তিনি তার সর্বোচ্চ চেষ্টাটা করেছিলেন, তবে এটাই তার সিদ্ধান্ত।