1. [email protected] : Joyanta Goswami : Joyanta Goswami
  2. [email protected] : Developer :
  3. [email protected] : News Point : News Point
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:৩১ পূর্বাহ্ন

নিউজ পয়েন্ট সিলেট

বুধবার, ১৯ মে, ২০২১

জেলেই থাকছেন তৃণমূল কংগ্রেসের ৪ নেতা-মন্ত্রী


নিউজপয়েন্ট সিলেট আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ নারদ মামলায় গ্রেফতার হওয়া পশ্চিমবঙ্গের সাবেক ও বর্তমান ৪ মন্ত্রীর জামিন বাতিলের আদেশ পুনর্বিবেচনার শুনানি চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় ফের শুনানি শুরু হবে। ফলে জেল হেফাজতেই থাকতে হবে সুব্রত, ফিরহাদ, মদন, শোভনকে।

নারদ মামলা ভিন্ন রাজ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (সিবিআই)। বুধবার সেই আবেদনের শুনানি ছিল। তবে, শুনানি হলেও বুধবার এ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হয়নি কলকাতা হাইকোর্ট।

বুধবারের নারদ মামলা স্থানান্তর সংক্রান্ত শুনানি মামলা আদালতে উঠতেই অভিযুক্তদের পক্ষের আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি জানান, ১৭ মে নিজাম প্যালেসে কোভিড বিধি মানা হয়নি। কিন্তু তা বলে ৪০৭ নম্বর ধারায় নারদ মামলা অন্য রাজ্যে নিয়ে যাওয়া ঠিক হবে না।

অন্যদিকে, ওইদিন নিজাম প্যালেসে যা ঘটেছে, তাকে ‘এক্সট্রা অর্ডিনারি’ বলে ব্যাখ্যা করেছেন সিবিআইয়ের আইনজীবী জেনারেল তুষার মেহতা। দল বেঁধে মুখ্যমন্ত্রীর সিবিআই দফতরে ঢুকে পড়া, তাকেও গ্রেফতারে দাবি এবং ধর্নাতে বসে পড়ার প্রসঙ্গও তোলেন তিনি।

আদালতে আইনমন্ত্রীর হাজির থাকা প্রসঙ্গে তুষার বলেন, এমন ঘটনা আগে দেখা যায়নি। এতে আইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

তুষারের মতে, সিবিআই অফিসের সামনে সে দিন যে বিশৃঙ্খলা তৈরি করা হয়েছে তা পূর্ব-পরিকল্পিত। ওই চার নেতা-মন্ত্রীকে গ্রেফতারের পর যে ভাবে রাজ্য জুড়ে বিক্ষোভ চলেছিল, তাতেই প্রভাবিত হয়ে জামিনের রায় দিতে হয়েছে বিশেষ আদালতের বিচারককে।

নিম্ন আদালতে শুনানি চলাকালীন মুখ্যমন্ত্রীর দীর্ঘক্ষণ উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতিও। জবাবে আইনজীবী সিঙ্ঘভি জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী সিবিআই দফতরে গিয়ে প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করেননি। কারণ সেটি কেন্দ্রীয় সংস্থার অফিস। মুখ্যমন্ত্রী যদি কলকাতা পুলিশ বা রাজ্য পুলিশের দফতরে বসে থাকতেন, তা হলে বিচার প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করার অভিযোগ মানা যেত।

আপনার মতামত দিন
এই বিভাগের আরও খবর

সিলেটের সর্বশেষ
© All rights reserved 2020 © newspointsylhet